যারা নেট ব্যবহার করেন তারা ওয়ার্ম, স্প্যাম, ভাইরাস এবং হ্যাকিং সমস্যার ফলে প্রতিনিয়ত ক্ষতির মুখোমুখি হচ্ছেন। হ্যাকারদের এবং ভাইরাস উৎপাদনকারীদের এতোদিন টার্গেট ছিলো ডেস্কটপ এবং ল্যাপটপ ব্যবহারকারীরা। কিন্তু ক্রমবর্ধমান স্মার্ট ফোনের কল্যাণে হ্যাকাররা এবং ভাইরাস এবার পৌঁছে যাবে ব্যবহারকারীদের পকেটে।

এইসময়কার জনপ্রিয় স্মার্ট ফোন যেমন: ব্ল্যাকবেরি, আই-ফোন, পাম শ্রেণীর ফোন যার মাধ্যমে নেট ব্রাউজ সহ ইন্টারনেট ভিত্তিক প্রায় সব কাজই করা যায় সেই ফোনই এখন সাইবার অপরাধীদের এবার সহজ টার্গেটে পরিণত হতে যাচ্ছে। ‘স্মার্ট ফোন এখন সেই নিশ্চয়তা দিচ্ছে যে, কম্পিউটারে আপনি এতোদিন যে কাজ করতে পারতেন, তা এবার অনায়াসে স্মার্ট ফোনেই করতে পারবেন। এর ফলে সাইবার অপরাধীদের কাছে এর কদর বেড়েছে।’ ব্রিটিশ টেকনোলজি বিশেষজ্ঞ প্রতিষ্ঠান গার্টনারের হিসাব মতে ২০০৮ সালে পৃথিবীতে ১৩৯ মিলিয়ন স্মার্ট ফোন বিক্রি হয়েছে যা ২০০৭ সালের থেকে ১৩.৯ শতাংশ বেশি।
সিকিউরিটি কোম্পানিরা ইতোমধ্যে স্মার্ট ফোনের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে এমন বেশ কিছু হুমকি চিহ্নিত করেছে। তারা বলছে, লাখ লাখ ডেস্কটপ কিংবা ল্যাপটপ ব্যবহারকারীর চেয়ে আলাদাভাবে প্রত্যেকটি স্মার্ট ফোন ব্যবহারকারীকেই এবার টার্গেট করছে হ্যাকাররা। আরো বলেন,‘স্মার্ট ফোনের ক্ষেত্রে এটি হবে এতো বিশাল এক আক্রমণ যা কল্পনারও বাইরে। সাধারণত: ওয়ার্ম এবং ভাইরাসগুলো যেমন কম্পিউটারে লালিত-পালিত হয়ে বিভিন্ন কম্পিউটারে ছড়িয়ে পড়ে তেমনি স্মার্ট ফোনের ক্ষেত্রেও আক্রমণকারীরা অনুরূপ কিছু করতে পারে।’
সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছে, অনলাইনের মেজর কিছু সমস্যা যেমন: ট্রোজান হর্স, ভাইরাস, এবং ওয়ার্ম যা ই-মেইল অ্যাটাচমেন্টের মাধ্যমে স্মার্ট ফোনে খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়বে। তারা আরো জানিয়েছেন যে, ব্লু টুথের মাধ্যমে ২০ ফিট দূরত্বের অবস্থানকারী ব্যবহারকারীরাও বেশ দ্রুত আক্রমণের শিকার হতে পারেন।
নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি প্রতিষ্ঠান ট্রেন্ড মাইক্রো ইনকরপোরেটেডের এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, এই সব সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে ২৩ শতাংশ স্মার্ট ফোন ব্যবহারকারীরা বিভিন্ন নিরাপত্তামূলক সফটওয়্যার ইতোমধ্যেই ব্যবহার করছেন এবং ৪৪ শতাংশ ব্যবহারকারী মনে করেন পিসির তুলনায় মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করা নিরাপদ, এমনকি কোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থা ইনস্টল না করেও।
সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছে, অনলাইনের মেজর কিছু সমস্যা যেমন: ট্রোজান হর্স, ভাইরাস, এবং ওয়ার্ম যা ই-মেইল অ্যাটাচমেন্টের মাধ্যমে স্মার্ট ফোনে খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়বে। তারা আরো জানিয়েছেন যে, ব্লু টুথের মাধ্যমে ২০ ফিট দূরত্বের অবস্থানকারী ব্যবহারকারীরাও বেশ দ্রুত আক্রমণের শিকার হতে পারেন।
নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি প্রতিষ্ঠান ট্রেন্ড মাইক্রো ইনকরপোরেটেডের এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, এই সব সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে ২৩ শতাংশ স্মার্ট ফোন ব্যবহারকারীরা বিভিন্ন নিরাপত্তামূলক সফটওয়্যার ইতোমধ্যেই ব্যবহার করছেন এবং ৪৪ শতাংশ ব্যবহারকারী মনে করেন পিসির তুলনায় মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করা নিরাপদ, এমনকি কোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থা ইনস্টল না করেও।
0 মন্তব্য:
Post a Comment